উত্তরপ্রদেশের নয়ডার হোটে🔯ল থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের মৃতদেহ উদ্ধারে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মৃত সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়রের নাম উমেশ কুমার (৩৮)। তিনি উ♒ত্তরপ্রদেশের হাথরাসের বাসিন্দা, থাকতেন আওয়াস বিকাশ কলোনিতে।
পুলিশ সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার উমেশ তাঁর এক বান্ধবীর সঙ্গে নয়ডার সেক্টর-২৭–র ওয়ামসন হোটেলে চেক-ইন করেন। মথুরার বাসিন্দা ওই মহিলা পুলিশকে জানিয়েছেন, শৌচালয় থেকে বেরনোর পর তিনি উমেশকে সিলিং থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। যা দেখে ভয়ে চিৎকার করে ওঠেন তিনি। মহিলার চিৎকারে ছুটে যান হোটেল কর্মীরা। হোটেলের ওই রুমে তাঁদের সঙ্গে একটি পোষ্য কুকুরওꦗ ছিল। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যার আ🌺গে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সেই ঘটনার জেরেই এমন পদক্ষেপ করে থাকতে পারেন উমেশ।
খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি। ওই মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে নয়ডার কোতওয়ালি সেক্টর-২০ থানার পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, উমেশ কুমার বিবাহিত ছিলেন। তবে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল এবং তাঁরা আলাদা থাকতেন। এমনকি, উমেশ ও তাঁর স্ত্রী পরস্পরের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলাও দায়ের করেছিলেন।এই ঘটনার নেপথ্যে কী কারণ রয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। হোটেলের বাকি লোকজনের সঙ্গে🌳ও কথা বলছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।
অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশের এটাওয়া জেলার সৈফাইয়ে মেজর ধ্যানচাঁদ স্পোর্টস কলেজের হোস্টেলে এক কিশোর ক꧃াবাডি খেলোয়াড়ের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।পুলিশ জানিয়েছে, মৃত কিশোরের নাম রাজীব সিং (১৭🐠)। তিনি ওই কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং কাবাডি প্রশিক্ষণার্থী ছিলেন। তার মৃতদেহ হোস্টেলের ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনা কলেজ কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয়দের মধ্যে গভীর শোকের ছায়া ফেলেছে।